অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শেখার গাইড লাইন ও টিউটোরিয়াল লিংক
Factory Design Pattern in Android
ডিজাইন প্যাটার্ন কোনো নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মের জন্য নয়। যে কোনো প্ল্যাটফর্মে ফ্যাক্টরি প্যাটার্ন কখন ইউজ করা সুইটেবল সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আর অ্যান্ড্রয়েডে কটলিন ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে ইমপ্লিমেন্টেশনটা দেখানো হয়েছে।
Etiquettes of Workplace as a Muslim
একজন মুসলিমের কর্পোরেট লাইফ কেমন হবে? অফিসে তার চলাফেরা, কাজকর্ম কেমন হবে? তার ব্যবহার ও চালচলন কেমন হবে? কেমন হবে তার লাইফস্টাইল?
Builder Design Pattern in Android
এই পোস্ট থেকে বিল্ডার ডিজাইন প্যাটার্ন সম্পর্কে জানা যাবে। অ্যান্ড্রয়েডের ক্ষেত্রে এর বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি উদাহরন দেখব
Android এ কটলিনের Random.nextLong() ব্যবহারে সতর্কতা
কটলিনে Random.nextInt() মেথড ইউজ করলে প্রায় সময় একই নাম্বার জেনারেট হওয়ার চান্স আছে। তাই ভাল হয় কন্সট্রাক্টরে unique seed পাস করা
শবে মেরাজ উদযাপনঃ সুন্নাহ নাকি বিদআত?
ইসরা ও মেরাজ সংঘটিত হয়েছে এতে কোনো সন্দেহ নাই। এটা বিশ্বাস করা আমাদের জন্য ফরজ। কিন্তু প্রতি বছর বছর একটি নির্দিষ্ট রাতকে শবে মেরাজ হিসাবে পালন করার বিধান কী? এটি কি সুন্নত নাকি নফল নাকি মুস্তাহাব? প্রতি বছরের একটি রাতকে শবে মেরাজ হিসাবে নবীজি (সা) উদযাপন করেছিলেন কি? সাহাবীগণ করেছিলেন? তারা কি এই রাতে বিশেষ নামাজ ও পরদিন রোজা রাখতেন? তারা যদি এটা না করে থাকেন তাহলে আমরা এই আমল কোথা থেকে পেলাম? এই বিশেষ আমলকে কি সুন্নত বলব নাকি বলব বিদআত?
রমজানের প্রস্তুতি, সময়সূচী ও মাসয়ালা – [শবে বরাত ৭ মার্চ, রমজান ২৪ মার্চ ২০২৩]
রমজান মাসের প্রস্তুতি কেমন হবে? শবে বরাত ও রমজান ২০২৩ এর সম্ভাব্য তারিখ, রমজানের সাহরি ইফতারের ও নামাজের সময়সূচী এবং বিভিন্ন মাসআলা কোথায় পাওয়া যাবে? জানা যাবে এই পোস্ট থেকে
শিকড়ের সন্ধানে [বই রিভিউ – ১৫]
কুরআনে ইহুদী ও খৃষ্টানদেরকে অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্ট জাতি হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। তাদের অবাধ্যতা ও পরিনাম সম্পর্কে বিভিন্ন স্থানে বর্ণিত হয়েছে। কিসে তাদেরকে গোমরাহ করলো? তারা তো সন্দেহাতীত ভাবেই জানত যে নবী (সা) সত্য ও শেষ নবী। তাও তারা কেন মানলো না? কত শত বার ইহুদী জাতির পদস্খলন হলো? তাদের সে অবস্থার সাথে আমাদের বর্তমান সময়ের কী কী মিল দেখতে পাওয়া যায়? তাদের পরিণতি ও শাস্তিগুলো কি আমরাও ভোগ করছি না? লেখিকা এরকম বেশ কিছু তিক্ত কিন্তু সত্য কথার দিকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন। আায়নায় নিজের চেহারা দেখার সময় হয়ত ভেসে উঠবে বহুকাল আগের কোনো জাতির মুখ!
কাদিয়ানী সম্প্রদায় যে কারণে মুসলমান না [বই রিভিউ – ১৪]
কোনো খৃষ্টান বা ইহুদী ব্যক্তি যদি নিজেকে মুসলিম বলে দাবী করে তাহলেও তাকে মুসলিম বলা যাবে না। কারণ তাদের ধর্ম বিশ্বাসের সাথে মুসলিমদের বিশ্বাসে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। কাদিয়ানীদেরকেও ঠিক একই কারণেই মুসলিম বলা যায় না। একজন ব্যক্তিকে মুসলিম হিসাবে পরিচয় দিতে ঈমানের যে বিষয়গুলোকে সাক্ষ্য দিতে হয়। তার অনেকগুলোরই বিপরীত বিশ্বাস লালন করে কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের লোকেরা। এই বইটিতে সেরকম অল্প কয়েকটি মৌলিক পার্থক্যের জায়গা তুলে ধরা হয়েছে। অসংখ্য ভ্রান্তির মধ্য থেকে তাদের কাফের হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত হতে এই কয়েকটি পয়েন্টই যথেষ্ট।
কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায় [বই রিভিউ – ১৩]
কাদিয়ানী ধর্মের প্রবক্তা মির্জা গোলামের বক্তব্য ও লেখনী থেকে মাত্র চারটি পয়েন্ট তুলে ধরে প্রমাণ করা হয়েছে যে লোকটি মিথ্যুক ও অত্যন্ত নীচ। বাংলা পড়তে পারেন এমন যে কেউই এই বইটি থেকে কাদিয়ানী ধর্মের অসারতা এবং মির্জা গোলামের মানসিক বিকৃতি সম্পর্কে পরিষ্কার হতে পারবেন। পাশাপাশি দেখতে পাবেন ইংরেজদের পা চাটা ও প্রভুভক্ত এক গোলাম “মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী”র প্রতিচ্ছবি
ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন বনাম ইসলামে জন্মদিন পালনের বিধান
ইসলামের মৌলিক শিক্ষা না থাকলে তখন বিভিন্ন শিরক ও বিদআতে নিমজ্জিত হওয়া অবধারিত হয়ে যায়। বিশুদ্ধ ইলম না থাকলে, বিদআতের মাধ্যমে শর্টকাটে বেহেশতে যাওয়ার দিবা স্বপ্ন দেখা শুরু হয়। যে সকল মুসলিম পুরুষের জন্য দাড়ি লম্বা করা, টাখনুর উপরে কাপড় পড়া অত্যন্ত কঠিন কাজ। তাদের কাছেও ১২ রবিউল আউয়ালে নব আবিষ্কৃত, তথা কথিত জশনে জুলুশের শোভাযাত্রায় অংশ নিয়ে নবীপ্রেমের স্লোগান দেয়া মামুলি ব্যাপার। বিদআতীরা শহরের দেয়ালে দেয়ালে লিখে ভরিয়ে ফেলে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা ফরজ, এটা পালন করলে বিনা হিসাবে জান্নাতে যাওয়া যায়। এদের অনুসারীদের একবারের জন্যও প্রশ্ন যাগে না কোন আয়াত বা কোন হাদীস দ্বারা দ্ব্যর্থহীন ভাবে এই দাবীটি প্রমাণিত? তাদের কাছে জানতে চাইলে উত্তরে পাওয়া যাবে “তোরা নবীর দুশমন! এজিদের বংশধর!”। আল্লাহ এসকল মোহরাঙ্কিত হৃদয়গুলোকে হেদায়েত দান করুন। আজকের এই লেখা থেকে জানব জন্মদিন উদযাপন করা মুসলিমদের রীতি নয়। বরং হিন্দু, খৃষ্টান, ইহুদী ও বৌদ্ধ ধর্মের ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে সম্পর্কিত।