পোস্টটি পড়া হয়েছে 12,882 বার
ঈদুল ফিতরের দিনের আমল

ঈদ উল ফিতর এর কয়েকটি মাসনুন আমল

Post updated on 5th May, 2022 at 03:20 pm

দীর্ঘ এক মাস সিয়াম পালনের পর আল্লাহর পক্ষ থেকে ঈদ উল ফিতর হচ্ছে বান্দার জন্য খুশির একটি দিন। আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একটি উপহার। এ উপহারটি যেন আল্লাহর আনুগত্য করার জন্যই পাওয়া। এ খুশি যেন বিগত জীবনের সকল গুনাহ থেকে নিজেকে মুক্ত করে নিতে পারার জন্যই। ঈদের দিন আনন্দিত ও হাসিখুশি থাকা একটি সুন্নাহ। এদিন আনন্দিত ও হাসিখুশি থাকা এবং অপরকে হাসিখুশি রাখাও ইবাদত।

চলুন সংক্ষেপে ঈদের দিনের সুন্নাহ বিষয়ক কয়েকটি পয়েন্ট জেনে নিই। যেগুলোর মাধ্যমে এই দিনকে আমরা ইবাদতে পরিণত করতে পারব ইনশাআল্লাহ।

ঈদের দিনের কয়েকটি সুন্নাহ আমল

বিভিন্ন হাদীস দ্বারা ঈদের দিন নবীজি (সা) এর বেশ কিছু কাজের বর্ণনা পাওয়া যায়। সেগুলো থেকে কয়েকটি সুন্নাহ সম্মত আমল পয়েন্ট আকারে উল্লেখ করা হলো।

  1. তাকবীরে তাশরীক
  2. ঈদের সালাতের আগেই ফিতরা আদায়
  3. খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠা ও আগে আগে ঈদগাহে যাওয়া
  4. মিসওয়াক করা, গোসল করা ও সুগন্ধি লাগানো
  5. বেজোড় সংখ্যক খেজুর বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে ঈদগাহে যাওয়া
  6. যানবাহন ব্যবহার না করে পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া
  7. ঈদগাহে যাওয়া ও আসার পথ ভিন্ন করা
  8. উন্মুক্ত স্থানে ঈদের সালাত আদায় করা
  9. খুতবা শোনা (ওয়াজিব)
  10. ঈদের দিন যথা সম্ভব হাসি খুশি থাকা
  11. একে অন্যকে ঈদের অভিভাদন জানানো

চলুন এবারে উপরোক্ত পয়েন্টগুলো বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

তাকবীরে তাশরীক

ঈদের চাঁদ দেখা যাওয়ার পর সন্ধ্যা থেকে পর দিন ঈদের সালাতের আগ পর্যন্ত তাকবীর দেয়া মুস্তাহাব। শাওয়াল মাস শুরু হয় রমাদানের শেষ ইফতারের মাধ্যমে। তখন থেকে বেশি বেশি তাকবীর দিব। ঈদগাহে ঈদের সালাত আদায় করতে যাওয়ার সময়ও পুরুষেরা উচ্চ স্বরে তাকবীর দিতে দিতে যাবে। ঈদগাহে ইমাম সাহেব উপস্থিত হওয়ার আগ পর্যন্ত তাকবীর পড়তে থাকব। তাকবীরে তাশরীক হলোঃ

اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ لَا إلَهَ إلَّا اللَّهُ وَاَللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ وَلِلَّهِ الْحَمْد

অর্থঃ আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান। আল্লাহ ছাড়া সত্য কোন উপাস্য নেই। আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য।

ঈদের সালাতের আগেই সাদাকাতুল ফিতর আদায় করা

ঈদের সালাতের আগেই সাদাকাতুল ফিতর আদায় করে দিতে হয়। যেন দরিদ্র লোকেরা ঈদের দিন অন্যের কাছে হাত না পাতে। তাদের কথা ভেবে ঈদের দিনের ২-৩ দিন আগেই সাদাকাতুল ফিতর আদায় করে দেয়া উত্তম। যেন তারা এর উত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারেন। যেন তারা ২-১ আগে থেকেই ঈদের দিনের ব্যাপারে প্রস্তুতি নিতে পারেন। ঈদের ২-১ দিন আগে ফিতরা দেয়া সাহাবীদের আমল দ্বারা প্রমাণিত। তাই ঈদের সালাতের আগেই ফিতরা দেয়ার অর্থ এই নয় যে সালাতের আগ মুহূর্তে দিতে হবে। বরং এটি শেষ সীমা। হানাফী ফিকহ অনুসারে ঈদের সালাতের পর ফিতরা আদায় করলে আদায় হয়ে যাবে কিন্তু তা অনুচিত। অন্যান্য মাজহাবের ইমামদের মত এরকমও পাওয়া যায় যে, ঈদের সালাতের পর ফিতরা দিলে ফিতরা আদায়ই হবে না। বরং তা সাধারণ দান হিসাবে গণ্য হবে। অনেকেই আছেন ঈদের সালাতের পর ঈদগাহে আগত সাহায্যপ্রার্থীদেরকে ফিতরার টাকা থেকে ৫-১০ টাকা করে বিলি করেন। এটা করা উচিত নয়। এ সময় সাধারন সাদাকা বা দান করব। কিন্তু ফিতরার টাকা বা খাদ্যদ্রব্য ঈদের ২-১ দিন আগেই পৌঁছে দিব।

খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠা ও আগে আগে ঈদগাহে যাওয়া

ঈদের দিন খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে ঈদগাহে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হওয়া এবং আগে আগে ঈদগাহে উপস্থিত হওয়া সুন্নাহ।

মিসওয়াক করা, গোসল করা ও পরিপাটি হওয়া

ঈদের দিন মিসওয়াক করা, গোসল করা ও সুগন্ধি ব্যবহার করা সুন্নাহ। যদি ঈদগাহে নারীদের যাওয়ার সুযোগ থাকে সেক্ষেত্রে নারীরা কোনো অবস্থাতেই সুগন্ধি লাগিয়ে ঈদগাহে যাবে না। কারণ সকল অবস্থাতেই নারীদের জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করে বাহিরে বের হওয়া নবীজির (সা) সরাসরি নিষেধ।

বেজোড় সংখ্যক খেজুর বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে ঈদগাহে যাওয়া

ঈদগাহে যাওয়ার আগে নবীজি (সা) বেজোড় সংখ্যক খেজুর খেতেন। তাই আমরাও ঈদগাহে যাওয়ার আগে খেজুর বা মিষ্টি জাতীয় কোনো খাবার খেয়ে ঈদগাহের দিকে রওনা হব ইনশাআল্লাহ।

পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া

যানবাহন ব্যবহার না করে পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া সুন্নাহ। তবে অসুস্থ্যতা বা অন্য কোনো সমস্যা থাকলে সেটা ভিন্ন বিষয়।

ঈদগাহে যাওয়া ও আসার পথ ভিন্ন করা

ঈদগাহে যে পথ দিয়ে যাওয়া হবে, বাড়িতে ফেরত আসার সময় ভিন্ন পথে আসা সুন্নাহ। যদি বিকল্প রাস্তা না থাকে তাহলে যাওয়ার সময় রাস্তার যে পাশ দিয়ে যাব, ফেরার পথে তার বিপরীত পাশ দিয়ে ফিরব। তাহলেও ইনশাআল্লাহ এই সুন্নাহ আদায় হবে। যাওয়া আসার ভিন্ন এই পথে যত মানুষের সাথে দেখা হবে চেষ্টা করব ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় বা অন্তত সালাম বিনিময় করার। যত দরিদ্রদের সাথে দেখা হবে সাধ্য মত সকলকে সাদাকা করার চেষ্টা করব।

উন্মুক্ত স্থানে ঈদের সালাত আদায় করা

আবদ্ধ স্থানে বা মসজিদের ভিতরে ঈদের সালাত আদায় না করে উন্মুক্ত স্থানে ঈদের সালাত আদায় করা সুন্নাহ। কিন্তু যদি সেরকম সুযোগ না থাকে তাহলে মসজিদেও আদায় করা যাবে। ঈদের সালাতের বিস্তারিত নিয়ম জানা যাবে এই পোস্টে

খুতবা শোনা ওয়াজিব

জুমআর সালাতের খুতবা হয় সালাতের আগে আর ঈদের সালাতের খুতবা হয় সালাতের পরে। মুসল্লিদের জন্য চুপ থেকে খুতবা শোনা ওয়াজিব। প্রায়শ দেখা যায় খুতবা চলাকালীন সময়ে পারস্পরিক কথাবার্তা বলা, উঠে চলে যাওয়া অথবা মসজিদের জন্য টাকা কালেকশন করা হয়। এগুলো খুবই গর্হিত ও অন্যায় কাজ।

ঈদের দিন যথা সম্ভব হাসিখুশি থাকা

ঈদ আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য প্রদত্ত খুশির একটি দিন। তাই এদিন হাসিমুখে থাকা ও আনন্দিত থাকাও একটা ইবাদত। আমাদের মধ্যে অনেকেই অনেক কষ্ট ও দুর্দশার মধ্যে আছেন। তাও চেষ্টা করব এই দিনটি আনন্দিত ও হাসিখুশি থাকার জন্য। আল্লাহ আমাদের সকলের দুনিয়া ও আখিরাতকে সুখ-শান্তি ও আনন্দময় করুন। আমীন।

ঈদের দিন একে অন্যকে অভিভাদন জানানো

দেখা হলে বা কারো সাথে ফোনে/মেসেজে কথা হলে আমরা পরস্পরকে অভিভাদন জানাব। সাহাবীগণ (রা) ঈদের দিন দেখা হলে পরস্পরকে সুন্দর একটি দুআ করার মাধ্যমে শুভেচ্ছা বিনিময় করতেন। তা হচ্ছেঃ

تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا وَمِنكُم

অর্থঃ আল্লাহ আমাদের পক্ষ থেকে এবং আপনার পক্ষ থেকে (নেক আমলগুলো) কবুল করে নিন।

এই বাক্যটি পড়লে একটা সুন্দর দুয়া করা হলো এবং সাহাবীদের (রা) একটা সুন্নাহের উপর আমল হল। এটা না বলে প্রচলিত ঈদ মুবারক বলাও জায়েজ আছে। এর অর্থ বা উদ্দেশ্য হচ্ছে “তোমার ঈদ মুবারক বা বরকতময় হোক”। তাই ঈদ মুবারক বললেও এতে কোনো অসুবিধা নাই। তবে আমাদের চেষ্টা থাকা উচিত হাদীসে বর্ণিত শব্দ বা বাক্যগুলো ব্যবহার করা। কারণ এর বিশেষ বরকত রয়েছে।

عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ قَالَ: لَقِيتُ وَاثِلَةَ بْنَ الْأَسْقَعِ فِي يَوْمِ عِيدٍ , فَقُلْتُ: تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا وَمِنْكَ , فَقَالَ: ” نَعَمْ، تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا وَمِنْكَ ” , قَالَ وَاثِلَةُ: ” لَقِيتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمَ عِيدٍ فَقُلْتُ: تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا وَمِنْكَ , قَالَ: ” نَعَمْ , تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا وَمِنْكَ “
হযরত খালিদ বিন মা’দান থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ওয়াছিলা বিন আসক্বাহ রাঃ এর সাথে ঈদের দিন সাক্ষাৎ করলাম। তখন আমি তাকে বললামঃ তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকা। তখন তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়ামিনকা। ওয়াছিলা আরো বললেনঃ আমি একদা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে ঈদের দিন সাক্ষাৎ করেছিলাম। তখন বলেছিলামঃ তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়ামিনকা। তখন তিনিও বলেছিলেনঃ হ্যাঁ, তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়ামিনকা।
সূত্র – সুনানুল কুবরা লিলবায়হাকী, হাদীস নং-৬২৯৪, মাযমাউয যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-৩২৫৫
  • রামাদানের সিয়াম পালনের পর কেউ যদি শাওয়াল মাসে ৬টি সিয়াম পালন করে তাহলে সে যেন সারা বছর বা যুগভর সিয়াম পালন করলো। শাওয়ালের ৬টি সিয়াম পালনের ফজিলত ও এ সম্পর্কে বিস্তারিত বিধি-বিধান সম্পর্কে জানতে এই ব্লগ পোস্টটি পড়ুন

ঈদ সম্পর্কিত ৩ টি ভুল ধারণা

  1. ঈদের দিন কবর যিয়ারতকে সুন্নত মনে করাঃ যে কোনো দিনই কবর যিয়ারত করা যেতে পারে। কিন্তু বিশেষ করে ঈদের দিন কবর যিয়ারতকে সুন্নত বা বিশেষ সওয়াবের কাজ বা বিশেষ ভাবে করণীয় মনে করা ভুল। আমরা আমাদের আবেগের জায়গা থেকে প্রিয়জনেরা যারা কবরবাসী হয়ে গিয়েছেন তাদের জন্য দুআ করতে ঈদের দিন কবর যিয়ারত করতে যাই। মৌলিক ভাবে ঈদের দিন কবর যিয়ারত করতে যেতে কোনো অসুবিধা নাই। কিন্তু এমনটা মনে করা যাবে না বা এমন intention রাখা যাবে না যে, ঈদের দিন কবর যিয়ারত করলে বিশেষ কোনো ফজিলত বা বিশেষ কোনো সুন্নত পালন হলো।
  2. কোলাকুলি করাকে সুন্নত মনে করাঃ কোনো মুসলিম ভাইয়ের সাথে অনেক দিন পর দেখা হলে মু’আনাকা বা কোলাকুলি করা হয়ে থাকে। কিন্তু এটি ঈদের দিনের জন্য খাস বা বিশেষ কোনো আমল নয়। ঈদে বাড়িতে গিয়েছি বা ঈদের দিন কোনো আত্মীয় স্বজন বা বন্ধুর সাথে অনেক পর দেখা হলো তার সাথে সম্প্রীতি ও ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসাবে কোলাকুলি করতেই পারি। এটা অন্য সময়ের পর সাধারন কোলাকুলি। ঈদ উপলক্ষ্যে কোলাকুলি করাকে বিশেষ আমল বা সুন্নত মনে করাটা ভুল।
  3. ঈদের দিন নতুন জামা পরাকে সুন্নাহ মনে করাঃ ঈদের দিন সংগ্রহে থাকা জামাগুলোর মধ্যে উত্তম জামাটি পরিধান করা সুন্নাহ। সেটা নতুন কেনা হতে পারে বা পুরাতনও হতে পারে। উত্তম জামা পরিধানের আমল করার জন্য নতুন জামাই হতে হবে এটা জরুরি নয়। বরং যে জামাটি সবচেয়ে ভাল আমরা চেষ্টা করব সেটি পরার জন্য। তা নতুন বা পুরাতন যাই হোক না কেন।

ঈদ উদযাপনে কতিপয় হারাম কাজ

সারা মাস আল্লাহর ইবাদত বন্দেগী শেষে ঈদের দিনটা অনেকে উদযাপন করেন হারাম কার্যক্রমের মাধ্যমে। তাদের জন্য সমবেদনা। উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হারাম কাজ পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো।

  1. গান-বাজনার মাধ্যমে ঈদ উদযাপন। এটি অন্য সময়ে যেমন হারাম, ঈদের দিনেও হারাম। মহল্লায় মহল্লায় দেখা যায় ঈদের আগের রাত থেকে সারা রাত ভর উচ্চ শব্দে গান বাজানো হয়। কোনো রুচিশীল মানুষের পক্ষে এটা শোভা পায় না।
  2. পর্দার বিধান লঙ্ঘন করা অন্যান্য দিনের মত ঈদের দিনেও হারাম। পুরুষদেরকে অন্য সময়ের মত ঈদের দিন নজরের হেফাজত করতে হবে আরো বেশি। আর নারীদেরও উচিত বেহুদা গুনাহ কামানোর উদ্দেশ্যে নিজেদের সৌন্দর্য প্রকাশ করে ঘুরে না বেড়ানো।
  3. সালাত ছেড়ে দেয়া অন্যান্য সময়ে যেমন হারাম, ঈদের দিনেও হারাম। তাই কোনো অবস্থাতেই আনন্দ উল্লাসে মেতে সালাতের কথা যেন ভুলে না যাই।

আল্লাহ আমাদের ঈদ উদযাপনকে ইবাদতের মাধ্যম বানিয়ে দিন। সকল প্রকাশ হারাম ও অশালীন কাজ থেকে আমাদেরকে হেফাজত করুন। রামাদানের উদ্দেশ্য ছিল আমাদেরকে মুত্তাক্বী বানানো। ঈদের দিন ও পরবর্তী সারা বছর যেন আমরা মুত্তাক্বী হিসাবে জীবন-যাপন করতে পারি সেই তাওফিক আল্লাহ দান করুন। আমীন।

তথ্যসূত্র

  1. ঈদের দিনের ১০ টি সুন্নাহ ও ৩ টি ভুল ধারনা – শায়খ আহমাদুল্লাহ
  2. ঈদের দিনের সাতটি সুন্নাত – আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ
  3. ঈদের দিন ঈদ মুবারক বলা যাবে কি? – ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)
  4. খুতবা শোনা ওয়াজিব – লুৎফর রহমান ফরায়েজী
  5. মুসল্লিদের জন্য চুপ থেকে খুতবা শোনা ওয়াজিব – মাসিক আলকাউসার
  6. জুমআর খুতবা হবে সালাতের আগে এবং ঈদের খুতবা সালাতের পরে – মাসিক আলকাউসার

6 thoughts on “ঈদ উল ফিতর এর কয়েকটি মাসনুন আমল

  1. Alhamdulillah…
    আপনাদের অ্যাপ ব্যাবহারে খুবই সন্তুষ্ট…
    অনেক নির্ভরশীল একটি অ্যাপ।
    মাশাআল্লাহ..
    আল্লাহ কে ভয় করে” আমল করেন, এবং সেবা দিয়ে থাকেন, সেটা বর্তমান সময়ে সত্যিই খুবই কম লোক করে থাকেন..
    আপনাদের জন্য শুভ কামনা..
    ঈদ মোবারক

  2. Alhamdulillah. App টি ব্যবহার করে খুবই উপকৃত হচ্ছি।আল্লাহ আপনাকে কবুল করুক।আমিন

  3. Alhamdulillah, এমন একটি ইসলামিক অ্যাপ সত্যিই জাতির কল্যাণ বয়ে আনবে। “ তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়ামিনকুম”

  4. আরবি দোয়ার পাশাপাশি বাংলায় উচ্চারিত করে দিলে আমার মনে হয় ভাল হত।
    জাযাকাল্লাহ

    1. সেটা আমার মনে হয় না ভাল হত। আরবির উচ্চারণ বাংলা বা ইংরেজি দেখে পড়লে সঠিক হয় না। এতে অর্থ বিকৃতির আশংকা থেকে যায়। সময়ে সময়ে এটি গুনাহের কারণও হতে পারে। তাই আমরা আরবির বাংলা উচ্চারণ দেই না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *